
বাংলাদেশে সমকামিতাকে বৈধতা দিতে হবে: ভালোবাসা কখনও অপরাধ হতে পারে না
ভালোবাসা একটি মানবিক অনুভূতি—যার সীমা, পরিধি বা গন্তব্য বাধ্যতামূলকভাবে পুরুষ ও নারীর মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। প্রেম মানেই দুটি হৃদয়ের মিলন, তা যে রূপেই হোক না
ভালোবাসা একটি মানবিক অনুভূতি—যার সীমা, পরিধি বা গন্তব্য বাধ্যতামূলকভাবে পুরুষ ও নারীর মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। প্রেম মানেই দুটি হৃদয়ের মিলন, তা যে রূপেই হোক না
বাংলাদেশ যার জন্ম হয়েছিল ধর্মনিরপেক্ষতা, গণতন্ত্র এবং মানবাধিকারের প্রতিশ্রুতি নিয়ে। অথচ স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পেরিয়ে এসে আমরা দেখছি এক ভয়াবহ বাস্তবতা যেখানে ধর্মীয় উগ্রতা আর
মানুষের প্রকৃতি জটিল এবং বৈচিত্র্যপূর্ণ। আমরা প্রত্যেকেই আলাদা—চেহারা, ভাষা, স্বভাব, পছন্দ-অপছন্দ, এবং হ্যাঁ—যৌন অভিমুখতাও। সমকামী, উভকামী বা বিষমকামী—এই বৈচিত্র্য শুধু সমাজে নয়, আমাদের জিন, হরমোন
বাংলাদেশে সমকামী, উভকামী বা লেসবিয়ান পরিচয় ধারণ করা মানে যেন সমাজের চোখে অপরাধী হয়ে ওঠা। একটি এমন সমাজে আমরা বাস করি যেখানে কারো যৌন অভিমুখতা
৩৭৭ ধারা আসলে ব্রিটিশ কলনিয়াল পেনেল কোড যেইটা ১৯৬০ এ ব্রিটিশ সরকার দ্বারা করা হয়। এই ধারা এ কেউ যদি প্রাকৃতিক নিয়ম এর বিরুদ্ধে গিয়ে
আমরা মানুষ—এই পরিচয়টাই আমাদের সবচেয়ে বড় পরিচয়। আমরা জন্ম নেই ধর্মহীনভাবে, পরিচিত হই সমাজের চোখে লিঙ্গ দিয়ে, বিভক্ত হই বর্ণে, ধর্মে, আর ভালোবাসার স্বাধীনতায়। অথচ
কেউ উভকামী কিনা তা ১০০% নিশ্চিত হওয়ার একমাত্র উপায় হল তাদের জিজ্ঞাসা করা! যদি আপনি তাদের বিভিন্ন লিঙ্গের সাথে প্রেমের আলিঙ্গন করতে দেখে থাকেন অথবা
এটা নিয়ে কীভাবে কথা বলবেন বাইরে আসাটা একটা অতি ব্যক্তিগত ঘটনা। সবাইকে (অথবা কাউকে!) বলার দরকার নেই যে তুমি দ্বি-সঙ্গী। কিন্তু যদি তুমি অবশ্যই বেরিয়ে
আজকের যৌনতা সম্পর্কে পরিবর্তিত দৃষ্টিভঙ্গিতে, উভকামীতা এখনও কিছু লোকের জন্য বিভ্রান্তি বা অস্বস্তির কারণ হতে পারে। পুরুষদের মধ্যে উভকামীতা সনাক্তকরণ জটিল এবং বহু-স্তরীয় হতে পারে।
বাংলাদেশ—একটি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ। এখানে ধর্ম, সংস্কৃতি ও সামাজিক মূল্যবোধের ওপর দাঁড়িয়ে আছে প্রতিটি সম্পর্ক, প্রতিটি কাঠামো। অথচ সেই কাঠামোর মধ্যেই প্রতিনিয়ত নিঃশব্দে নিঃশেষ হচ্ছে
Copyright © 2025 My Rocky Tops – Md Ariful Islam Pranto’s Realm | All rights reserved.