সমকামী অধিকার

সমাজে যৌন পরিচয় ও আকাঙ্ক্ষার বৈচিত্র্য নতুন কোনো বিষয় নয়। মানব ইতিহাসের আদিকাল থেকেই এই বৈচিত্র্য বিদ্যমান। তবুও, আজকের সমাজে উভকামিতা (Bisexuality) যেন সবচেয়ে ভুল

আমরা প্রায়ই শুনি, “সমকামিতা ধর্মের বিরুদ্ধে”, “ঈশ্বর এমন সম্পর্ক চান না”, কিংবা “ধর্মসম্মতভাবে এটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ”। কিন্তু একটু পেছনে তাকালেই দেখা যায়—সমকামিতা মুক্ত কোনো ধর্মই

সমকামিতা কি কেবল মানুষের সমাজে সীমাবদ্ধ? না, মোটেই নয়। আধুনিক বৈজ্ঞানিক গবেষণা বলছে, প্রাণীজগতে অন্তত ১,৫০০টিরও বেশি প্রজাতিতে সমলিঙ্গের যৌন আচরণ দেখা যায়। পোকামাকড়, মাছ,

বাংলাদেশ একটি সংবিধানিক গণতান্ত্রিক দেশ। এই রাষ্ট্রে প্রতিটি নাগরিকের মৌলিক অধিকার রয়েছে—নিজের মতো করে বাঁচা, ভাবা, ভালোবাসা, এবং বিশ্বাস করা। কিন্তু দুঃখজনকভাবে, দেশের একটি বৃহৎ

২০২১ সাল পর্যন্ত, বিশ্বের ৬৪টি দেশে সমকামিতাকে অপরাধ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। বিশ্বজুড়ে, সমকামী ব্যক্তিরা বৈষম্য, সহিংসতা, হয়রানি এবং সামাজিক কলঙ্কের সম্মুখীন হচ্ছে। অনেক দেশে

সমকামীতা নিয়ে যত না ভীতি, তার চেয়ে বেশি ভীতি মানুষের স্বাধীনতা নিয়ে। এই ভীতি ছড়ায় তারা, যারা সমাজকে নিয়ন্ত্রণ করতে চায়। ধর্ম, রাষ্ট্র ও জনসংখ্যার

সৌদি আরব সৌদি আরবে শরিয়া আইনের ওহাব্বি ব্যাখ্যা অনুসারে সমকামিতার কাজকে ব্যভিচারের মতোই শাস্তি দেওয়া উচিত – পাথর ছুঁড়ে মৃত্যুদণ্ড। সমকামিতা বা অসঙ্গত লিঙ্গ প্রকাশের

মানব উভলিঙ্গ আচরণের উপর একটি সাম্প্রতিক গবেষণাপত্রের বিতর্ক জোর দেয় যে যৌনতার জেনেটিক অধ্যয়নকে অতিরিক্ত ব্যাখ্যা করা কতটা গুরুত্বপূর্ণ নয়—এবং এটি করা কতটা সহজ লরেন

বাংলাদেশ একটি গণতান্ত্রিক ও স্বাধীন রাষ্ট্র, যার সংবিধান নাগরিকদের ব্যক্তিস্বাধীনতা, মতপ্রকাশের অধিকার ও মানবাধিকার নিশ্চিত করার অঙ্গীকার করে। কিন্তু সেই রাষ্ট্রেই আজো একটি ঔপনিবেশিক আইন—বাংলাদেশ