আপনি বাংলাদেশের যেকোনো ওআজ কখন দেখলে এইটা ১০০% দেখবেন যে এইখানএ নারীদের নিয়ে অনেক কঠোর কথাবার্তা গালিগালাজ করা হয় । বর্তমান এ কিছুদিন আগে একটা ওআজ দেখলাম একজন বক্তা বলতেছে নারীদের বাহিরে যাওয়া নিশেদ। কারন তাদের ধর্ম নারীদের অন্য কাউকে দেখানোর আদেশ দেয়না। এই বিষয়ে নারী নিজ ইচ্ছাএ বাহিরে গেলে তার স্বামী তাকে মাড়ার স্বাধীনতা রাখে । শুনতে আশ্চর্য লাগলেও বাংলাদেশে এটা মহৎ কাজ । এরকম করলে আপনি পুরুষ বলে বিবেচিত হবেন। নয়ত জানা নেই এই ধর্ম এবং মূর্খ মান্নকারিরা হয়ত আপনাকে সমকামিদের কাতারেও ফেলে দিতে পারে । আশ্চর্য কোন বিষয় নয়ে।
যেকোনো ওআজ দেখেন আপনি দেখবেন যে নারীদের অধিকার এ বাধা অন্য ধর্মলম্বিদের নিয়ে যত এদের মাথাবেথা। নারীদের স্বাধীনতা সেই সমকামিদের মত বিদ্দস্ত পর্যায়ে না গেলেও নারীরা কোনভাবে স্বাধীন ভাবে থাকতে পারেনা। বাসা থেকে কিছু স্বাধীনতা দেওয়া হলেও দেখবেন সমাজ , ধার্মিক এইসব মূর্খ বক্তব্বে এদের নিয়ে বাজে ভাষায় গালাগালি সহ বাসা থেকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে উদ্ধব্ধ করার চেষ্টা করা হচ্ছে। মানে কেউ স্বাধীনভাবে চলাচল করলেও এদের সমস্যা হয়। নারী এই পোশাক পড়লে গালাগালি , নারী রাতএ বাহিরে কাজ করলে গালাগালি, নারী কোণ পুরুষ মানুষ এর সঙ্গে কথা বললে গালাগালি, নারী উচ্চ ষরে হাসলে গালাগালি। নারী কিছু করলেই এই ধর্ম এবং ধর্মের মানুষদের সমস্যা। একটা নারী এর অধিকার আছে তার মতো করে বেচে স্বাধীন ভাবে চলার। এসকল ওআজ এ নারীদের এমন স্বাধীনভাবে চলাচল এর জন্য অনেক জঘন্ন ভাষায় গালাগালি করা হয় ।
শুধু নারীতে ই সীমাবদ্ধ নয় বরং অন্য ধরমানম্বি মানুষদের অবমাননা করা হয় অনেক । তারা যদি তাদের নবীদের বিশ্বাস করে আর অন্যদিকএ একজন হিন্দু যদি মূর্তিতে বিশ্বাস করে তাহলে তাদের সমস্যা । আর তাদের সমস্যা মানে দেশএর সমস্যা। এটা নিয়ে দেখেবেন অনেক ওআজ এ তারা অনেক গালাগালি করতেসে কারন তাদের মূর্তিতে বিশ্বাস নেই সাথে কোন বিজ্ঞান এও বিশ্বাস নেই ।
তাদের বিশ্বাস তাদের নবীদের উপর জাদের তারা কখনো দেখেও নাই। এখন আপনি যদি বলেন যে তুমি তো দেখ নাই তাহলে বিশ্বাস কিভাবে কর । এইতা তাহলে ধর্ম বিরোধী হয়ে যাবে আর আপনি হয়ে জাবেন ইহুদি । ওআজ এতো গালাগালি হবেই সাথে সাথে জীবননাশ এর হুমকিও আসতে পারে । এইটা কি গ্রহনযোগ্য ? আমি নিজে লন্ডন এ এসেছি ৩ বছর হল । আমি এইখানএ কত মানুষ এর সঙ্গে উঠেছি বসেছি , কথা বলেছি এবং নিজেকে সমকামি পরিচয় এই কথা বলেছি সেইটা আমার কাজ এর জায়গা হোক আর বন্ধুদের সঙ্গে হক।
এখন পর্যন্ত আমাকে কেও ভিন্ন নজরএ দেখে নাই। আমার সঙ্গে তাদের নিজের মত করে কথা এবং ভাল আচরন করেছে ।কিন্তু এইটা বাংলাদেশে ভাবা চিন্তা করাও যায়না। কতটা পার্থও হলে এমনটা হয়। আসলে বাংলাদেশের ধর্ম সমাজএ এরকম আচরণ এর বীজ বয়ে গেছে । এইটা যাওয়া সম্ভব না। এইজন্য আমার এইখানে কোন বাঙ্গলি বন্ধুও নেই । এতে আমার কোন আফসোস নেই । কারন এই দেশ আমাকে যে স্বাধীনতাটা দিয়েছে ব্রিটিশ, ইউরোপিয়ান , এশিয়ান মানুষদের সঙ্গে তার জন্য আমি সারাজীবন কৃতজ্ঞ থাকবো ।আসলে একটা দেশ তখনি উন্নত হবে যখন সবাই সবাইকে মানুষ হিসেবে বিবেচনা করবে। মানুষই হবে সব ধর্ম , সমাজ এর উপরে । সবার সমান সমান অধিকার থাকবে সেইটা কোন হিন্দু হোক , কৃশটান হোক, নাস্তিক হোক , সমকামি হোক, উভহকামি হোক আর বিসমকামি হোক না কেন । তখনি একটা দেশের উন্নতি হতে পারে । যেইটা বাংলাদেশে সম্ভব নয়।
14 Responses
দারুণ সাহসী কথা বলেছেন।
এই, ওয়াজ মাহফিল নিয়ে উল্টাপাল্টা কথা বললে কিন্তু খবর আছে।
আপনার ভাবনার সাথে একমত।
কুত্তার বাচ্চা, কি লিখস এসব?
আপনি কি শুধু বিতর্ক তৈরির জন্য লেখেন?
ইসলামি বক্তা নিয়ে কটূক্তি করবিনা। এই লেখা এক্ষণ মুছে ফেল।
আপনি প্রতিবারই চমকে দেন।
এত নিম্নমানের চিন্তা কোথা থেকে পান?
ইসলামের নামে শপথ নিয়ে বলছি, ধর থেকে মাথা আস্ত ফেলে দিবো।
ইসলাম নিয়ে ফালতু কথা বলতে লজ্জা করে না?
লেখার আগে একটু গবেষণা করুন।
চুতমারানির পোলা, তোর ধন কেটে পুটকির ভিতর দিয়ে ভরে দিবো।
লেখস তো শুধু ইসলামের বিরুদ্ধে, অন্য ধর্মের বিরুদ্ধে কি লিকিশ সবই দেখি। তোরে গর্দান এক কোপে ধড় থেকে ফেলে দিতে পারলে ভালো লাগতো
শালা খানকির পো তোর কি সমস্যা?